জয় শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ শ্রীঅদৈত গদাধর শ্রীবাসাদি গৌর ভক্তবৃন্দ হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে জয় শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ শ্রীঅদৈত গদাধর শ্রীবাসাদি গৌর ভক্তবৃন্দ হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে জয় শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ শ্রীঅদৈত গদাধর শ্রীবাসাদি গৌর ভক্তবৃন্দ হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে
সবাইকে নমস্কার

Sunday, 28 August 2016

গুরুদেবের পদসেবা

একজন কুলগুরু দুইভাইকে দীক্ষা দিয়ে চলে গেছেন। অনেকদিন গুরুদেব আসেন না এর মধ্যে দুইভাই ঝগড়া করে পৃথক হয়ে বসবাস করতে থাকে। এইভাবে কিছুদিন গত হতে চলল। একদিন ছোট বৌমা রাস্তার ধারে কোন কর্মে ব্যস্ত ছিলেন। এমন সময় গুরুদেবকে আসতে দেখে ছোট বৌমা সমস্ত কাজ ফেলে গুরুদেবকে প্রণাম করে হাতের দ্রব্যাদি নিয়ে গুরুদেবের বাম পা ধুতে আরম্ভ করলেন। গুরুদেব বললেন- “আগে ডান পা ধুতে হয়।” ছোট বৌমা বলে উঠলেন, “আপনার ছেলেরা আলাদা হয়েছে। সবকিছু ভাগ করে নিয়েছে। আপনার ডান পা বড় ছেলের এবং বাঁ-পা ছোট ছেলের। আমি এখন যদি ডান পা ধুই তাহলে এখনই মারা-মারি লেগে যাবে। সুতরাং আপনি দয় করে ওদের বাড়ী থেকে যান পা ধুয়ে আসুন।
।। হিতোপদেশ।।
কিছু কিছু স্বার্থান্বেষী ব্যক্তি নিজ নিজ স্বার্থে গুরু সেজে শিষ্যদের অর্থ অপহরণ করার চেষ্টা করে। বছরে একদিন আসে ও শিষ্যের কাছে প্রণামী স্বরূপ কিছু নিয়ে চলে যায়। তারা শিষ্যের নিত্য মঙ্গলের কোন চিন্তাই করে না। ফলে শিষ্যদের কোন অন্যায় আচরণ করতে বাধে না। তারা কোন সৎ শিক্ষা না পাওয়ার পলে এমনকি গুরুদেবকেও ভাগ করতে বসেছে। প্রকৃত মঙ্গলাকাঙ্খিী শিষ্য সৎগুরুর চরণাশ্রয় করে স্নেহময়ী সেবার দ্বারই গুরুদেবকে সন্তুষ্ট করেন।

No comments:

Post a Comment