জয় শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ শ্রীঅদৈত গদাধর শ্রীবাসাদি গৌর ভক্তবৃন্দ হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে জয় শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ শ্রীঅদৈত গদাধর শ্রীবাসাদি গৌর ভক্তবৃন্দ হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে জয় শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ শ্রীঅদৈত গদাধর শ্রীবাসাদি গৌর ভক্তবৃন্দ হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে
সবাইকে নমস্কার

Friday, 18 March 2016

ভগবানের নাম প্রচার

যখন শ্রীচৈতন্যদেব খুব ছোট ছিলেন, তখন তিনি খুব কান্না করতেন এবং কিছুতেই কান্না থামাতে চাইতেন না। তাই জগন্নাথ মিশ্র ও শচীমাতা একজন চিকিৎসকসহ অনেক লোককে ডেকে আনতেন- কিন্তু কেউ কোনো সমস্যা বের করতে পারতেন না। একদিন কয়েকজন মহিলা যখন বলতে লাগলেন, 

“ হরিবোল! হরিবোল! হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে, হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে। তৎক্ষণাৎ শ্রীচৈতন্যদেব কান্না বন্ধ করে হাসতে লাগলেন আর হাততালি দিতে লাগলেন। “ও.... এই হচ্ছে রহস্য! যখন আমরা হরিনাম করি তখন তুমি কান্না থামাও!” যখন তারা উঠে যেতে লাগলেন, তখন ভগবান আবার, “ওয়া, ওয়া” করে কাঁদতে লাগলেন। তাই তাদেরে আবার ফিরে আসতে হলো এবং আবারো কীর্তন শুরু করতে হলো- হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে, হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে। তিনি আবার কান্না বন্ধ করলেন।
যতক্ষণ তিনি জেগে থাকতেন, ততক্ষণ তাদের হরিনাম করতে হতো, অন্যথায় তিনি কান্না শুরু করে দিতেন। এভাবে সর্বক্ষণ কীর্তন চলতে লাগল। শিশু অবস্থাতেই ভগবান তাঁর দিব্যনাম বিতরণ করতে লাগলেন।

No comments:

Post a Comment