ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য এবং শুদ্র, উন্নত চরিত্রের সকল ব্যক্তির ব্রহ্মচর্য জীবনে নিয়োজিত হওয়া উচিত। বর্তমানে আধুনিক শিক্ষা চরিত্র গঠনকে অবহেলা করে কারণ এটি ব্রহ্মচারী থাকার সুযোগ প্রদান করে না। প্রকৃতপক্ষে, ধর্ম সম্পর্কে যথোপযুক্তভাবে প্রশিক্ষিত হবার জন্য কয়েক বছর ব্রহ্মচর্য আশ্রমে থাকা উচিত। তারপর তারা ব্রহ্মচারী থাকতে পারে অথবা সন্ন্যাসী হতে পারে অথবা তারা বিবাহ করতে পারে এবং ভক্ত গৃহস্থ হিসেবে তাদের কার্যক্রম চালাতে পারে। এই পদ্ধতিটি অনাদিকাল থেকে চলে এসেছে এবং কৃষ্ণভাবানমৃত আন্দোলনেও তা প্রচলিত রয়েছে। আশ্রমকে সেবা করার এই প্রশিক্ষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি উপযুক্ত চরিত্র গঠন করে।
[শ্রীমৎ জয়পতাকা স্বামী মহারাজ]
No comments:
Post a Comment